নিউজ ডেস্ক::
সম্প্রতি কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগ আয়োজিত বিশাল জনসভায় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও মানবতার মা নামে খ্যাত দেশরতœ শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক সফল আইজিপি একে,এম শহিদুল হক পৃথক জনসভায় মাদক চোরাকারবারীদের বিরুদ্ধে জিরো ট্রলারেন্স ঘোষনা করলেও চিহ্নিত ইয়াবা গডফাদাররা তা কর্ণপাত না করে দিন দিন আরো বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বলে জানা গেছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে,
টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা পানখালী গ্রামের রাজাকার পুত্র ও এলাকার চিহ্নিত ইয়াবা কারবারী নুরুল আলম নুরুর নেতৃত্বে হ্নীলার ফুলের ডেইল এলাকার আনোয়ার হোসেন ননা ও একই এলাকার আলী নেওয়াজসহ শীর্ষরা একটি বৃহত্তর সিন্ডিকেট তৈরি করে স্থল ও নৌপথে প্রতিনিয়ত হাড়িহাড়ি ইয়াবা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাচার করে রাতারাতি কোটিপতির খাতায় নাম লিখেয়ে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছে পরিনত হয়ে বর্তমানে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করছে বলে জানা গেছে। সূত্র মতে, হ্নীলা পানখালীর রাজাকার পুত্র নুরুর নেতৃত্বে গডফাদার ইয়াবার কালো টাকার পাহাড় নিয়ে অতীতের অপকর্মকে আড়াঁল ও টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়ন যুবলীগের আসন্ন কাউন্সিলকে বানচাল করার লক্ষে নীল নকশা তৈরি করে উল্লেখিত গডফাদারা সভাপতি, সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক হয়ে কমিটিতে আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। স্থানীয় সচেতন মহলের অভিযোগ, এলাকার চিহ্নিত ইয়াবা গডফাদাররা সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া ও দলীয় পতাকা বিক্রি ও ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে নির্বিঘেœ ইয়াবা পাচার করে হ্নীলা ইউনিয়ন যুবলীগকে কলংকিত করতে অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে বলে তারা জানান। শুধু তাই নয়, উক্ত গডফাদাররা ইয়াবার কালো টাকার পাহাড় দিয়ে নির্মান করেছে আলীশান স্বর্ণ কমল। যা তৎকালিন খুলনার বহুল আলোচিত এরশাদ সিকদারকেও হার মানিয়েছে। তাই উক্ত ইয়াবা গডফাদারদের কোটি কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার লক্ষে চট্রগ্রামস্থ দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদুক) এর হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকাবাসীরা।
কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচনের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী নুরুল আবছার ও মুজিবুর রহমানের হলফনামা পাওয়া গেছে। ...
পাঠকের মতামত